শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৩৭ অপরাহ্ন

দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করল সরকার

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
বাংলাদেশ সচিবালয়-ফাইল ছবি

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতকে সম্পূর্ণভাবে পৃথক করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

এতে বলা হয়, বিচারকদের ওপর দ্বৈত দায়িত্বের চাপ কমিয়ে বিচারিক কার্যক্রমে গতি আনার লক্ষ্যে পৃথকভাবে নতুন আদালত স্থাপন করা হয়েছে। এর ফলে মামলা নিষ্পত্তির হার উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে বলে আশা করছে সরকার।

এখন পর্যন্ত জেলা আদালতগুলোতে যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ ও জেলা জজরা একইসঙ্গে দেওয়ানি ও ফৌজদারি (দায়রা) মামলার বিচার করে আসছিলেন। দ্বৈত দায়িত্ব পালন করায় মামলাজট বাড়ছিল এবং বিচারিক দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হচ্ছিল।

বর্তমানে দেশের অধস্তন আদালতগুলোতে প্রায় ১৬ লাখ দেওয়ানি এবং ২৩ লাখ ফৌজদারি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। সংখ্যার দিক থেকে ফৌজদারি মামলা বেশি হলেও বিচারকদের উভয় ধরনের মামলা পরিচালনা করতে হচ্ছিল। ফলে মামলা নিষ্পত্তির গতি হ্রাস পাচ্ছিল।

এই প্রেক্ষাপটে পৃথকভাবে ২০৩টি অতিরিক্ত দায়রা আদালত এবং ৩৬৭টি যুগ্ম দায়রা আদালত গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এসব আদালতে বিচারকরা কেবল ফৌজদারি মামলার বিচার করবেন। অন্যদিকে দেওয়ানি আদালতগুলো শুধু দেওয়ানি মামলার কার্যক্রমে মনোনিবেশ করবেন।


এ জাতীয় আরো খবর...