কেসিএনএ বলেছে, এই উৎক্ষেপণে দেখা গেছে, দুটি ক্ষেপণাস্ত্রের প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তু ধ্বংসের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
কেসিএনএ প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, ক্ষেপণাস্ত্র আকাশের দিকে ছুটে যাচ্ছে। একটি ছবিতে দেখা যায়, কিম জং উন একজন সামরিক কর্মকর্তার ব্রিফিং শুনছেন, তার টেবিলের পাশে একটি দূরবীন রাখা।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কিম প্রতিরক্ষা বিজ্ঞান খাতকে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ দিয়েছেন, যা আগামী দলীয় বৈঠকের আগে শেষ করতে হবে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার চলমান যৌথ সামরিক মহড়াকে ‘শত্রুতামূলক অভিপ্রায়’ আখ্যা দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্রের মজুত দ্রুত বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন কিম জং উন।
কিমের উদ্ধৃতি দিয়ে কেসিএনএ জানায়, ‘যুক্তরাষ্ট্র-দক্ষিণ কোরিয়ার তীব্র সামরিক জোট এবং পেশীশক্তির নড়াচড়া যুদ্ধের সূত্রপাতের তাদের ইচ্ছার সবচেয়ে স্পষ্ট প্রকাশ।’
কিম জং বলেন, ‘বিদ্যমান পরিস্থিতির জন্য আমাদের বিদ্যমান সামরিক তত্ত্ব ও অনুশীলনে আমূল এবং দ্রুত পরিবর্তন আনা এবং পারমাণবিকীকরণের দ্রুত সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন।’