শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন

নেপালে এবার সরকার উৎখাত, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ডাক বিক্ষোভকারীদের

বিশ্বকণ্ঠ ডেস্ক
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জেন-জিদের দাবি পূরণে প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি সরকার সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলেও, নেপালের বেশ কয়েকটি অংশে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) নতুন করে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। বাড়ছে উত্তেজনাও।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, নেপালে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় মিছিল করার পর রাজধানী কাঠমান্ডুসহ দেশটির বিভিন্ন জায়গায় কারফিউ জারি করা হয়েছে।

পুলিশ বিক্ষোভকারীদের পিছু হটানোর চেষ্টা করছে। তবে বিক্ষোভকারীদের ক্ষোভ অলির নেতৃত্বাধীন সরকারের দিকে গেছে, যিনি ক্রমশ অজনপ্রিয় হয়ে উঠছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
 
সোমবার থেকে, ওলি সরকারের দুই মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন এবং বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগেরও দাবি জানিয়েছেন। 
 
নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দাহাল ওরফে প্রচণ্ডের বাড়িতেও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
 
পুলিশ লাউডস্পিকার ব্যবহার করে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানালেও বিক্ষোভকারীদের স্লোগান দিতে শোনা যায়, ‘সরকারে থাকা খুনিদের শাস্তি চাই। শিশু হত্যা বন্ধ করো’। 
 
মঙ্গলবার সংসদ ভবনের ভাঙা দেয়ালের বাইরে বিক্ষোভকারীদের মধ্যে থাকা নারায়ণ আচার্য নামে একজন অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে বলেন, আমরা এখানে প্রতিবাদ করতে এসেছি, কারণ আমাদের বন্ধুদের হত্যা করা হচ্ছে। আমরা এখানে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং বর্তমান সরকারকে উৎখাত করার দাবি জানাতে এসেছি। কেপি অলিকে তাড়িয়ে দেয়া উচিত।
দুর্গানা দাহাল নামে আরেক প্রতিবাদকারী বলেন, ‘আমাদের এত তরুণ ও ছাত্র হত্যার প্রতিবাদ করা উচিত, যাদের হিটলারের মতো কেপি ওলির সরকার সরাসরি মাথা লক্ষ্য করে গুলি করেছে। যতদিন এই সরকার ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন আমাদের মতো মানুষ কষ্ট পাবে।’
 
নেপালি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক গগন থাপাও প্রধানমন্ত্রী ওলিকে বিক্ষোভের সময় ১৯ জনের মৃত্যুর নৈতিক দায় নিতে এবং তাকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।


এ জাতীয় আরো খবর...