শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:২৪ অপরাহ্ন

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব

স্টাফ রিপেোর্টার
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর, ২০২৫

বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষের পথে হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব। বিজয়া দশমীর দিন নানা আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাজধানীসহ সারা দেশের নদী ও পুকুরে চলছে দেবী দুর্গার প্রতিমা বিসর্জন।

বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) ভোর থেকেই মণ্ডপগুলোতে ভক্তদের ভিড় দেখা যায়। ভক্তরা দেবীর চরণে অঞ্জলি দিয়ে বিজয়ার প্রার্থনা করেন। এরপর শোভাযাত্রা করে প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হয় বিসর্জন স্থলে। ঢাক-ঢোল, উলুধ্বনি আর শঙ্খধ্বনিতে মুখর ছিল পরিবেশ।

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, মানুষের মনের আসুরিক প্রবৃত্তি, কাম, ক্রোধ, হিংসা, লালসা বিসর্জন দেয়াই মূলত বিজয়া দশমীর মূল তাৎপর্য। এ প্রবৃত্তিগুলোকে বিসর্জন দিয়ে একে অন্যের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই এ আয়োজনের উদ্দেশ্য।

বাংলাদেশ পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ বলছে, গতবছরের চেয়ে এবছর আনন্দ, শান্তিতে পূজা উদযাপন হয়েছে।

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, মানুষের মনের অসুরিক প্রবৃত্তি, কাম, ক্রোধ, হিংসা, লালসা বিসর্জন দেয়াই মূলত বিজয়া দশমীর তাৎপর্য। এ প্রবৃত্তিগুলোকে বিসর্জন দিয়ে একে অন্যের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই এ আয়োজনের উদ্দেশ্য।

রাজধানীর ১০টি ঘাটে বিসর্জন হচ্ছে দুর্গাপূজার ২৫৪টি মণ্ডপের প্রতিমা। বিসর্জন নির্বিঘ্ন করতে বিশেষ প্রস্তুতি নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন সেনাবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির ৭ হাজার সদস্য। আর বিসর্জনের সময় নৌ-দুর্ঘটনা রোধে টহল দিচ্ছে নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড।

এবার রাজধানীর ২৫৪টি মণ্ডপের প্রতিমা বিসর্জন হচ্ছে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও তুরাগ নদীর ১০টি ঘাটে। সবচেয়ে বেশি হবে বিনাস্মৃতি স্নান, ওয়াইস ও নবাববাড়ি ঘাটে। এছাড়াও, লালকুটি, মিলব্যারাক, পোস্তগোলা শ্মশান, বসিলা ব্রিজ, আমিনবাজার ও আশুলিয়ার ধউরে বিআইডব্লিউটিসি ফেরিঘাটে হবে বিসর্জন।


এ জাতীয় আরো খবর...