বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিকেলে তিনি সাদাপাথর পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে অভিযান চালিয়ে তিন ক্রাশার মিলের পাথর জব্দ করেন।
বিকেলে প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা ও উপজেলার নতুন কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় যান ডিসি সারওয়ার।
ফেরার পথে উপজেলার টুকেরগাঁও এলাকায় চাচা ভাতিজা স্টোন ক্রাশার, মেসার্স আল করিম স্টোন ক্রাশার ও নামছাড়া আরেকটি স্টোন ক্রাশার মিলে অবৈধ পাথরের মজুত জব্দ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বিশ্বাসের সর্বোচ্চ দিয়ে সিলেটবাসীর জন্য কাজ করার ঘোষণা ডিসি সারওয়ারের
কোম্পানীগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিন মিয়া বলেন, ‘অবৈধভাবে পাথর রাখার দায়ে জেলা প্রশাসক এসব মিলের পাথর জব্দের নির্দেশ দেন। তৎক্ষণিকভাবে জব্দকৃত পাথরের পরিমাণ জানা যায়নি। সার্ভেয়ার দিয়ে পরিমাপ শেষে জানানো হবে।’
বৃহস্পতিবার সকালে সিলেটের জেলা প্রশাসকের দায়িত্ব নেন সারওয়ার। দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনই তিনি সাদাপাথর গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো পরিদর্শন করেন এবং পাথর প্রতিস্থাপনের কাজ পর্যবেক্ষণ করেন।
সাদাপাথর পরিদর্শন শেষে ডিসি সারওয়ার বলেন, ‘সাদাপাথরকে আগের রূপে ফিরিয়ে দিতে যা যা করা দরকার, তা করা হবে। পাশাপাশি কারা এই লুটের সঙ্গে জড়িত, কেন ও কীভাবে এটি ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
তিনি বলেন, সাদাপাথর থেকে যাতে আর একটি পাথরও চুরি না হয় সেই ব্যবস্থা করা হচ্ছে।