শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৫৩ পূর্বাহ্ন

ডাকসু নির্বাচনে ১০ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল প্যানেলের

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত মো. আবিদুল ইসলাম খান (ভিপি), শেখ তানভীর বারী হামিম (জিএস) ও তানভীর আল হাদী মায়েদ (এজিএস) প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় নিচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদ। ১০ দফার ইশতেহার পাঠ করেন ভিপি পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান।

এ সময় শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে নিরাপদ ও নারী শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস, কারিকুলাম এবং পরীক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, কার্যকর ডাকসু ও আন্তর্জাতিক পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পৃক্ততাসহ ১০ দফা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়। 
 
পরে বটতলা থেকে শুরু হয় ছাত্রদলের তৃতীয় দিনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা। কলাভবনসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন এলাকায় লিফলেট বিতরণ করেন প্রার্থীরা।
 
১০ দফা ইশতেহারের মূল বক্তব্য হলো—

 

  • শিক্ষা ও গবেষণাকে প্রাধান্য দিয়ে আধুনিক, আনন্দময়, বসবাসযোগ্য, ও নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ে তোলা।
  • নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ক্যাম্পাস, নারী স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি।
  • শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য বীমা নিশ্চিত করা, এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা গ্রহণ ও চলাচল সহজতর করা।
  • কারিকুলাম, অবকাঠামো ও পরীক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, এবং গবেষণার মানোন্নয়ন।
  • পরিবহন ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ, ব্যাটারিচালিত শাটল সার্ভিস প্রচলন, এবং যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ করা।
  • হয়রানি মুক্ত প্রশাসনিক সেবা, শিক্ষা ঋণ, এবং ক্যাম্পাসভিত্তিক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা।
  • তরুণদের গঠনমূলক কাজে সম্পৃক্তকরণ এবং ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বৃদ্ধি।
  • শিক্ষার্থীদের জন্য ডিজিটাল সুবিধা, সাইবার সিকিউরিটি, এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধ।
  • বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ সংরক্ষণ, সবুজায়ন ও প্রাণীবান্ধব ক্যাম্পাস তৈরি।
  • কার্যকর ডাকসু এবং আন্তর্জাতিক পরিসরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধিকরণ।


এ জাতীয় আরো খবর...