শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ১১:০১ পূর্বাহ্ন

বদরুদ্দীন উমর আর নেই

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

লেখক, গবেষক, বুদ্ধিজীবী ও জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি বদরুদ্দীন উমর আর নেই। রোববার সকাল ১০টা ৫ মিনিটে তিনি ইন্তেকাল করেন।

জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম লালা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

দীর্ঘদিন ধরে বার্ধকব্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন বদরুদ্দীন উমর। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রোববার সকালে তাকে রাজধানীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।

১৯৩১ সালে ২০ ডিসেম্বর ভারতের বর্ধমানে জন্মগ্রহণ করেন বদরুদ্দীন উমর। তার বাবা আবুল হাশিম ভারতীয় উপমহাদেশের একজন মুসলিম জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ ছিলেন। ১৯৬১ সালে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পিপিই ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর দেশে ফিরে ১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন।

গভর্নর মোনায়েম খানের স্বৈরতান্ত্রিক আচরণের প্রতিবাদে ১৯৬৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা ছেড়ে দেন বদরুদ্দীন উমর। এরপর রাজনীতি ও লেখালেখিতে আত্মনিয়োগ করেন তিনি।

বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের সভাপতি এবং গণতান্ত্রিক বিপ্লবী জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী ছিলেন বদরুদ্দীন উমর। এক সময় পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে ছিলেন তিনি।

২০০৩ সালে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতির দায়িত্ব নেন বদরুদ্দীন উমর। তার উল্লেখযোগ তিনটি বই—‘সাম্প্রদায়িকতা’ (১৯৬৬), ‘সংস্কৃতির সংকট’ (১৯৬৭) ও ‘সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা’ (১৯৬৯)।


এ জাতীয় আরো খবর...