খাগড়াছড়ির গুইমারায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে ইউপিডিএফ’র গোলাগুলির খবর পাওয়া গেছে। এরআগে, সব পক্ষের সাথে বৈঠকে, পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষের নেপথ্যে যারা রয়েছে, তাদের খুঁজে বের করার তাগিদ দিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
সম্প্রতি পাহাড়ে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিষয়ে দুপুরে জেলার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, সামাজিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে এই সভার আয়োজন করা হয়। এসময়, নারী নিপীড়ন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং সহিংস ঘটনা এড়াতে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়।
পাহাড়ে দু’পক্ষের বিরোধের জেরে খাগড়াছড়িতে চলছে অনির্দিষ্টকালের ১৪৪ ধারা। নিরাপত্তা জোরদারে টহল দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বন্ধ বেশিরভাগ দোকানপাট। যানবাহন চলাচলও কিছুটা কম। গতকাল জেলা সদর ও পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে সংঘর্ষে জড়ায় পাহাড়ি-বাঙালিদের দু’পক্ষ। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
এদিকে খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ ও সহিংস পরিস্থিতির কারণে সাজেকে আটকে পড়া দুই হাজারের বেশি পর্যটক তাদের নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছেছেন।