শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৪৫ পূর্বাহ্ন

বিস্ফোরক আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মির্জা ফখরুলসহ ২২ জন

স্টাফ রিপেোর্টার
প্রকাশ: রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৫

রাজধানীর পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্যদি আইনে করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২২ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন ঢাকার একটি  আদালত। রোববার ( ০৫ অক্টোবর) পুলিশের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তাদেরকে এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজ।

অব্যাহতি পাওয়া উল্লেখযোগ্যরা হলেন— বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হাবিবুর রশিদ হাবিব, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়ন, যুবদল নেতা নুরুল ইসলাম নয়ন, খন্দকার এনামুল হক এনাম, শরীফ উদ্দিন জুয়েল ও সাজ্জাদুল মিরাজ।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপি’র উদ্যোগে আয়োজিত মহাসমাবেশে পল্টন বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ও এর আশপাশে দেড় লাখের বেশি লোক সমবেত হয়।

সমাবেশে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত হয়ে সরকারবিরোধী স্লোগান ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন। বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে ও মদতে দলটির অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর ইট পাটকেল নিক্ষেপসহ ককটেল বিস্ফোরণ করে। এ সময় আসামিরা সরকারি ডিএমএক্স ডাবল কেবিন গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেন।

এ ঘটনায় একই বছরের ৩ নভেম্বর ডিএমএক্স গাড়িরচালক পুলিশ কনেস্টেবল শহীন আলম বাদী হয়ে পল্টন থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্ত শেষে, ২০২৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা না পেয়ে, অব্যাহতির আবেদন করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা  ডিবি পুলিশের এসআই রুহুল আমিন মোর্শেদ।


এ জাতীয় আরো খবর...