আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) প্রধান প্রসিকিউটরের তথ্য উদ্ধৃত করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে সশস্ত্র বাহিনীর আর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির কোনো পরিকল্পনা নেই।
গুম-খুনে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া সেনাবাহিনীর ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও মেজর জেনারেল কবির নামে আরও একজন কর্মকর্তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ১১ অক্টোবর
ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্টে যোগ দিতে রোববার (১২ অক্টোবর) ইতালির রোম সফরে যাবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (১১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল
বর্তমানে অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা বলছেন। আমি বলতে চাই উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই। তবে ভয়াবহ রাষ্ট্রকাঠামো থেকে এই জাতির সেফ এক্সিট হওয়া প্রয়োজন। শনিবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর
মেজর জেনারেল কবির যাতে বিদেশে পালাতে না পারে সে বিষয়ে তৎপরতা অব্যাহত রয়ে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। শনিবার (১১ অক্টোবর) ঢাকা সেনানিবাসের মেসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর
গুমের মামলায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক ও বর্তমান ২৫ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তবে এখনো ওয়ারেন্টের কপি হাতে পায়নি সেনাসদর। শনিবার (১১ অক্টোবর)