কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) যেন মানবতার কল্যাণে ব্যবহৃত হয় এবং অনিয়ন্ত্রিত ঝুঁকি এড়ানো যায়—এ লক্ষ্য নিয়ে জাতিসংঘ একটি বিশ্বব্যাপী AI উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করেছে। এই পরিষদে থাকবেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, নীতি-নির্ধারক, মানবাধিকার কর্মী ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষক—যারা একসঙ্গে AI-এর নৈতিকতা, স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করবেন।
AI এখন চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষি, জলবায়ু গবেষণা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা—সবখানে প্রভাব বিস্তার করছে। তবে একইসাথে রয়েছে অ্যালগরিদমে পক্ষপাত, গোপনীয়তা লঙ্ঘন, চাকরির বাজারে ধস এবং অস্ত্র উন্নয়নে AI ব্যবহারের মতো উদ্বেগ। জাতিসংঘের মতে, গ্লোবাল গাইডলাইন ছাড়া এই প্রযুক্তি এক দিনে সমাধান যেমন দিতে পারে, তেমনি বিপর্যয়ও ডেকে আনতে পারে।
জাতিসংঘ মহাসচিব উদ্বোধনী ভাষণে বলেছেন— “মানবজাতি একটি নতুন যুগের দ্বারপ্রান্তে। AI আমাদের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে, কিন্তু এর নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতেই রাখতে হবে, প্রযুক্তির হাতে নয়।”
পরিষদ আগামী ৬ মাসের মধ্যে একটি প্রথম খসড়া সুপারিশপত্র তৈরি করবে, যেখানে থাকবে: