শিরোনামঃ
পিআরের দাবিতে আন্দোলনকারীরা নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টায় নেমেছে: মির্জা ফখরুল পাল্টা হামলায় ৫৮ পাক সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব এহসানুল হক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে লাইভ চলাকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা: চিফ প্রসিকিউটর শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় যুক্তিতর্ক শুরু ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা একা গিয়ে কী করবো, সেফ এক্সিট নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর পেশাদারিত্ব রক্ষায় সংশ্লিষ্ট অপরাধের সুষ্ঠু ও নির্মোহ বিচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: বিএনপির বিবৃতি আর কোনো সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পরিকল্পনা নেই : প্রেস সচিব পরোয়ানা জারি হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তা হেফাজতে: সেনাবাহিনী
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন

বলিউডের ব্যয়বহুল ডিভোর্স হৃতিক-সুজানের !

বিনোদন কণ্ঠ
প্রকাশ: বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

তারকাদের বিয়ে এবং বিচ্ছেদ নিয়ে বরাবরই আগ্রহ থাকে ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীদের। বিশেষ করে তাদের বিচ্ছেদ নিয়ে। তারকাদের বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে মামলা যেমন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে, একইভাবে বিচ্ছেদ নিষ্পত্তির অর্থও নিয়ে জানতে চান সবাই। এ কারণে তারকাদের বিচ্ছেদ নিয়ে থাকে বিস্তর আলোচনা।

বলিউডের আলোচিত অভিনেতা হৃতিক রোশন ও ইনটেরিয়র ডিজাইনার সুজান খানের বিয়ে ও বিচ্ছেদ ছিল বহুল আলোচনায়। আর তাদের সেই বিচ্ছেদ নাকি বলিউডের ব্যয়বহুল।

নির্মাতা রাকেশ রোশনের ছেলে হৃতিক ও অভিনেতা সঞ্জয় খানের মেয়ে সুজান শৈশবের বন্ধু ছিল। ‘কাহো না পেয়ার হ্যায়’ (২০০০) সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে যখন অভিষেকের অপেক্ষায় হৃতিক রোশন, ঠিক তখনই সুজানের সঙ্গে প্রেম চলছিল তার। দু’জন চার বছর প্রেমের পর ২০০০ সালের ২০ ডিসেম্বর বিয়ে করেন তারা। বিয়ের ক’বছর পরই সন্তান আসে তাদের সংসারে। ২০০৬ সালে জন্ম নেয় বড় ছেলে হৃহান ও ২০০৯ সালে হৃদান।

হৃতিকের সংসারে দ্বিতীয় ছেলের জন্মের পরের বছরই সুজানের সঙ্গে সম্পর্কে ফাটলের গুঞ্জন শুরু হয়। এর ঠিক পাঁচ বছর পর, অর্থাৎ ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ হয় এই জুটির। এর সঙ্গে শেষ হয় ১৪ বছরের দাম্পত্যজীবনের।

হৃতিক ও সুজানের বিচ্ছেদ হলেও দু’জনের মধ্যে বজায় থাকে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। দুই সন্তানের যৌথ অভিভাবকত্ব পালন করছেন তারা। মাঝে মধ্যেই সন্তানদের নিয়ে ঘুরতে দেখা যায় তাদের।

এদিকে ডিএনএ’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বিচ্ছেদ নিষ্পত্তিতে সুজান পেয়েছেন ৩৮০ কোটি রুপি, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫২৭ কোটি টাকা। তবে এই অঙ্ক নগদ অর্থ, সম্পত্তি, বিনিয়োগ বা অন্য কোনো সম্পদের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়েছে কিনা―তা প্রকাশ করা হয়নি। এরপরও এই বিচ্ছেদ বলিউড ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিচ্ছেদ হিসেবে রেকর্ড গড়েছিল।


এ জাতীয় আরো খবর...